কেন দেওবন্দের নাম বদলাতে চান বিজেপি নেতা

ভারতের প্রখ্যাত ইসলামী শিক্ষা কেন্দ্র দারুল উলুম যেখানে প্রতিষ্ঠিত, সেই দেওবন্দের নাম বদলের প্রস্তাব করেছেন বিজেপি-র একজন নেতা।
বলা হচ্ছে মহাভারতে ওই এলাকার উল্লেখ রয়েছে ‘দেওভৃন্দ’ নামে। আশপাশের এলাকাগুলিও মহাভারতে জায়গা পেয়েছে। সেই আদিকালের নামেই এখন দেওবন্দকে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে চান উত্তরপ্রদেশের সদ্যসমাপ্ত বিধানসভা নির্বাচনে ওই অঞ্চল থেকে জয়ী বিজেপি বিধায়ক ব্রিজেশ সিং।

মূর্তি ইস্যু ধামাচাপা দিতেই হেফাজত নেতাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

হেফাজত নেতাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমীর আল্লামা শাহ্ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী সহ হেফাজত নেতৃবৃন্দ এক যৌথ বিবৃতিতে বলেছেন, এদেশের মানুষ ইসলাম প্রিয়, আল্লাহ ও রাসুল প্রিয়, মসজিদ ও মাদ্রাসা প্রিয়, তাই এদেশে কোন মূর্তির স্থান হবেনা।

নেতৃবৃন্দ বলেন, মুসলমানের দেশের সর্বোচ্চ আদালতের সামনে গ্রিক মূর্তি স্থাপন করে এদেশের মুসলমানদের ঈমান, আক্বিদা ও এবাদত নষ্ট করার ষড়যন্ত্র চলছে। যখন ইসলাম বিদ্বেষী ঐ ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে দেশের আলেম সমাজ ও তাওহীদি জনতা হেফাজত নেতাদের নেতৃত্বে আন্দোলন সংগ্রামে সোচ্চার হয়েছে তখন ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিক্যবাদী অপশক্তির এজেন্টরা হেফাজত নেতাদের কণ্ঠরোধ করতেই ভিত্তিহীন ও মিথ্যা মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে। মূলত, গ্রিক মূর্তি ইস্যু ধামাচাপা দিতেই হেফাজত নেতাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে সরকার।

গ্রিক মূর্তি ইস্যু ধামাচাপা দিতেই হেফাজত নেতাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে সরকার। -আল্লামা শাহ্ মুহিব্বুল্লাাহ বাবুনগরী।

হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেম
হেফাজত নেতাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা বানোয়াট মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমীর, বুজুর্গ ব্যক্তি আল্লামা শাহ্‌ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী সহ হেফাজত নেতৃবৃন্দ এক যৌথ বিবৃতিতে বলেছেন, এদেশের মানুষ ইসলাম প্রিয়, আল্লাহ ও রাসুল প্রিয়, মসজিদ ও মাদ্রাসা প্রিয়, তাই এদেশে কোন মূর্তির স্থান হবেনা।নেতৃবৃন্দ বলেন, ৯২% মুসলমানের দেশের সর্বোচ্চ আদালতের সামনে গ্রিক মূর্তি স্থাপন করে এদেশের মুসলমানদের ঈমান, আক্বিদা ও এবাদত নষ্ট
করার ষড়যন্ত্র চলছে। যখন ইসলাম বিদ্বেষী ঐ ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে দেশের আলেম সমাজ ও তাওহীদি জনতা হেফাজত নেতাদের নেতৃত্বে আন্দোলন সংগ্রামে সোচ্চার হয়েছে তখন ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিক্যবাদী
অপশক্তির এজেন্টরা হেফাজত নেতাদের কন্ঠরোধ করতেই ভিত্তিহীন ও মিথ্যা মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে। মুলত, গ্রিক মূর্তি ইস্যু ধামাচাপা দিতেই হেফাজত নেতাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে সরকার।

আল্লামা শফীকে ৫টি মন্ত্রণালয়ের টোপ দিয়েছিল সরকার: আজিজুল হক ইসলামাবাদী

২০১৩ সালে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল হেফাজতে ইসলাম। ওই বছরের ৫ মে হেফাজতে ইসলাম ঢাকা অবরোধ কর্মসূচি ও মহাসমাবেশের আয়োজন করে। যদিও সমাবেশ শেষে সরে না গিয়ে তারা মতিঝিলের শাপলা চত্বর এলাকা দখল করে রাখে। ৫ ও ৬ মে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে এই সংগঠনের কর্মীদের ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। তখন হেফাজতে ইসলামের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, ৫ মে শাপলা চত্বরে গভীর রাতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাদের হাজার হাজার কর্মীকে হত্যা করে। তাদের লাশ গুম করে। বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে হেফাজতকে নিহতের তালিকা প্রকাশের অনুরোধ করা হলে হেফাজতও সায় দেয়। যদিও পরে তালিকা প্রকাশ করেনি হেফাজত।

মাদরাসা উচ্ছেদ করার ষড়যন্ত্র বরদাশত করা হবে না: হেফাজত

ফেব্রুয়ারি ০৭, ২০১৬
নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে মক্কী নগর মাদরাসায় অতর্কিত সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে মাদরাসাটি উচ্ছেদ করে এর ভূমি দখলের ষড়যন্ত্রের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ এর মহাসচিব আল্লামা হাফেজ জুনাইদ বাবুনগরী ও সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী এক যুক্ত বিবৃতিতে বলেন, যখন সরকারের কতিপয় ইসলামবিদ্বেষী মন্ত্রী একের পর ইসলামি শিক্ষা ও কওমী মাদরাসার বিরুদ্ধে উস্কানিমূলক বক্তব্য দিয়ে দেশের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাঁধানোর অপচেষ্টা চালাচ্ছেন ঠিক এমন সময়ে মক্কীনগর মাদরাসায় সরকারি দলের মদদপুষ্ট সন্ত্রাসীরা হামলা চালিয়ে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানটির ভূমি দখলের ষড়যন্ত্র করছে।

গুন্ডা বাহিনী দিয়ে মক্কীনগর মাদরাসায় হামলা কেন: হেফাজত

হেফাজতে ইসলাম ঢাকা মহানগরীর আহবায়ক আল্লামা নূর হোছাইন কাসেমী বলেছেন, দেশের শান্তি প্রিয় মানুষগুলোকে পরিকল্পিতভাবে সংঘাতের দিকে ঠেলে দেয়া কোনোভাবে কল্যাণকর নয়। রাজনীতি হওয়া উচিত দেশের সকল শ্রেণীর মানুষের শান্তি, নিরাপত্তা ও কল্যাণের জন্য। কিন্তু শাসক গোষ্ঠির কোনো কোনো এমপি, মন্ত্রী ও কর্তা ব্যক্তিরা উলঙ্গভাবে মসজিদ মাদরাসা, আলেম-উলামা ও দীনি লেবাসধারী শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে জঙ্গিবাদের মিথ্যা বানোয়াট ও গাঁজাখোরী অপপ্রচার করে যাচ্ছে।

একনজরে কিংবদন্তি মনীষা মুহিউদ্দীন খানের বহুমূখি কর্মতৎপরতা ও অবদান

আমাদের দেখা বিশ্ব মনীষার শেষ সলতেমাওলানা মহিউদ্দীন খান গোটা পৃথিবীর দু’একজন বিরল সম্মানের অধিকারী মুসলিম মনীষাদের অন্যতম। যার প্রতিটি কথা হয় গ্রন্থিত। জীবনের প্রতিটি দিক একেকটি ইতিহাস। প্রতিটি বক্তৃতা সংকলিত। রচিত পুস্তক হয় চিরন্তন সাহিত্য। চিন্তার প্রতিটি ক্ষণ হয়ে উঠে দিব্যদৃষ্টির বার্তা। উপলব্দি ও মূল্যায়ন হয় ইতিহাসের আক্ষরিক পথ নির্দশন। আধুনিক বিশ্বের চিন্তা, গবেষণা, ইসলামি জাগরণ আর কর্ম সাধনার অন্যতম প্রাণপুরুষ। যার লেখা গ্রন্থ ইউরোপের শ্রেষ্ট বিদ্যাপীঠ “ক্যামব্রিজ” বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্য। বাংলাদেশে তিনিই কেবল ‘খানায়ে কাবা’র ভিতরে প্রবেশ করে নামায পড়ার